গাজীপুর প্রতিনিধিঃ গাজীপুর জেলায় এম এ বারী শিক্ষা পরিবার ২০১০সাল থেকে বৃত্তি প্রদান এর কার্যক্রম করে আসছে।
কেয়ার এডুকেশন এর একযুগ পুর্তি,গনিত অলিম্পিয়াডদের মাঝে কম্পিউটার,ক্রেস্ট সনদপত্র, প্রাইজবন্ড প্রদান ও বৃত্তিপ্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা উপলক্ষে গনিত উৎসব ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা ২০২৪
২ মার্চ শনিবার বিকালে নগরীর বঙ্গতাজ অডিটোরিয়ামে উক্ত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে গাজীপুর জেলা ও মহানগরীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২ হাজার কৃতি শিক্ষার্থীর মাঝে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।প্রাথমিক পর্যায়ে জেলা ও মহানগরের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৪০ হাজার ছাত্রছাত্রী উক্ত গণিত উৎসবে অংশগ্রহণ করেন।পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন ধাপ অনুসরণ করে ২ হাজার ছাত্র-ছাত্রীকে চূড়ান্ত পর্যায়ে কৃতি শিক্ষার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
গাজীপুর কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশন সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ মোছাদ্দিকুর রহমান (হাজী মুছা) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র জায়েদা খাতুন।অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেয়রের উপদেষ্টা ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র অ্যাডভোকেট মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।উক্ত অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর জেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ মাসুদ ভুঁইয়া।অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর এমএ বারি শিক্ষা পরিবারের পরিচালক মোঃ ইসমাইল হোসেন মাস্টার, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর মোছাঃ নাছেরা সুলতানা বেবি,গাছা প্রাইভেট স্কুল সোসাইটির সভাপতি মোঃ দেলোয়ার হোসেন সারোয়ার, গাজীপুর উকিল বারের সভাপতি এড.আহসান,গাজীপুর সিটি কলেজের সভাপতি অধ্যাপক মোঃ শফিকুল ইসলাম সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক শিক্ষিকা মন্ডলী,ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবকবৃন্দ, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র যায়েদা খাতুন বলেন,বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছোট ছোট সোনামণিদের এ ধরনের ব্যতিক্রমী আয়োজন দেখে আমি খুবই আনন্দিত।আমার বিশ্বাস এতে করে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে আরো বেশি করে পড়াশোনার আগ্রহ তৈরি হবে।এ ধরনের অনুষ্ঠান ভবিষ্যতে আরো বেশি করে অনুষ্ঠিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।অনুষ্ঠানে সাবেক মেয়র ও বর্তমান মেয়রের উপদেষ্টা এডভোকেট মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বলেন,গনিত অনেকের নিকট একটি কঠিন বিষয়।কিন্তু এ ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে এ বিষয়টি আর কঠিন থাকবে না ছাত্রছাত্রীদের নিকট।ছাত্রছাত্রীরা এ বিষয়টিকে এখন আনন্দের সাথে নিবে এবং অতি সহজেই গণিত ভীতি তাদের মাঝ থেকে দূর করতে পারবে বলে আমি বিশ্বাস করি।জাহাঙ্গীর আলম বলেন,ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলারও প্রয়োজন রয়েছে।দ্রুত নগরায়নের ফলে এখানে খেলাধুলার তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই।অধিকাংশ বিদ্যালয়েে খেলার মাঠ নেই।সুতরাং আগামী দিনে গাজীপুর সিটির প্রত্যেকটি একটি করে খেলার মাঠ করে দিবেন। যাতে করে একটি খেলার মাঠ থাকে সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের মাঝে ক্রেস্ট ও সনদ কম্পিউটার বিতরণ করা হয়।
https://slotbet.online/